আজ রবিবার | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

 শিরোনাম
আজ থেকে সিলেটে রাত সাড়ে ৯ টার পর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ: কঠিন গ্রুপে কোন দল, কারা পেল সহজ প্রতিপক্ষ নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা চলছে: শফিকুর রহমান ওসমানী বিমানবন্দরে বিদেশী সিগারেট ও ৬ আইফোন জব্দ বিয়ানীবাজার উপজেলা ছাত্র জমিয়তের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশনেত্রীর দিকে চেয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : অ্যাড. এমরান আহমদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার জন্য সারা দেশে বিশেষ দোয়া সিলেটে হাজারও দৌড়বিদের অংশগ্রহণে হাফ ম্যারাথন এক রাসূলপ্রেমিকের কালজয়ী প্রেমগাথা: কাসিদায়ে বুরদা সহকারি শিক্ষকদের শাটডাউন: বড়লেখায় কক্ষের তালা ভেঙে পরীক্ষা নিলেন অভিভাবকরা

নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা চলছে: শফিকুর রহমান

নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা চলছে: শফিকুর রহমান

যারা এতদিন নির্বাচন-নির্বাচন করে জনগণকে বেহুঁশ করে ফেলেছিল তারাই এখন নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ড. শফিকুর রহমান।

শনিবার (৬ ডিসেম্বর) জামায়াতের সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির শেষ দিনে সিলেট আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বক্তব্যকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট পালালেও ফ্যাসিবাদের কালো ছায়া দেশ থেকে হারিয়ে যায়নি৷ একদল ১৭ বছর এদেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম রেখেছিল, এখন নতুন করে আরেকদল সেই ফ্যাসিবাদ ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।’

জামায়াত আমির বলেন, ‘যারা এতদিন নির্বাচন-নির্বাচন করে জনগণকে বেহুঁশ করে ফেলেছিল তারাই এখন নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা করছে। যারা নানা বাঁকা পথে ক্ষমতায় যাবার প্রচেষ্টায় আছে তাদেরকে বলবো, বন্ধু জনগণ তোমাদের লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে।’

শফিকুর রহমান বলেন, ‘যে আকাঙ্ক্ষায় অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছে সেই আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে পূর্ণ একমত আট দল৷ সব দেশপ্রেমিক ও ইসলামী দলগুলোর প্রতি আহ্বান, কোনো অপরাধী দলের সঙ্গী না হয়ে ঘরের ছেলে ঘরে ফিরে আসুন। আমরা আপনাদের বুকে জড়িয়ে নেবো৷’

তিনি বলেন, ‘যারা নতুন জুলুমকারী হয়ে উঠেছেন তাদেরকে অচিরেই কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে৷’

একই সভায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক বলেন, ‘গত ১৭ বছর সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত সময় পার করেছে দেশের ইসলামপন্থীরা। যে ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ উৎখাতে জনগণ প্রাণ দিয়েছে তা আর ফিরে আসবে না৷’

তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা সমুন্নত রাখতে গণভোটে হ্যাঁ জয়যুক্ত করার বিকল্প নেই৷ যারা না ভোটের পক্ষে প্রচারণা চালাবে তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে।’

মামুনুল হক বলেন, ‘আমাদের বিভাগীয় কর্মসূচি দেখে একটি দলের মাথা খারাপ হয়ে গেছে৷ তারা এখন নির্বাচন পেছানোর পায়তারা করছে৷’

আর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, ‘সাত বিভাগীয় সমাবেশের পর এটা প্রমাণিত হয়েছে যে জনগণ আমাদের পাঁচ দফার সঙ্গে একমত৷’

তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র সংস্কার, ফ্যাসিস্টদের বিচার আর সুষ্ঠু নির্বাচন ছিল গণআকাঙ্ক্ষা। কিন্তু সেই আকাঙ্ক্ষার কবর রচিত হয়েছে বলেই আমাদের রাস্তায় নামতে হয়েছে।’

রেজাউল করীম বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি, দুর্নীতি আর অপরাধে নিমজ্জিত তাদেরকে আগামী নির্বাচনে জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে৷

পূর্ববর্তী খবর পড়ুন

কাজী নজরুল ইসলাম (২৪ মে ১৮৯৯ – ২৯ আগস্ট ১৯৭৬)

পরবর্তী খবর পড়ুন

জসীম উদ্‌দীন (১ জানুয়ারি ১৯০৩ - ১৩ মার্চ ১৯৭৬)