আজ রবিবার | ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

 শিরোনাম
রোজা ও পূজা নিয়ে মন্তব্য: জামায়াত প্রার্থী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা জৈন্তাপুরে গেইটলক বাসে তল্লাশি চালিয়ে ভারতীয় মদসহ আটক ১ আজ থেকে সিলেটে রাত সাড়ে ৯ টার পর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ: কঠিন গ্রুপে কোন দল, কারা পেল সহজ প্রতিপক্ষ নির্বাচন ভণ্ডুল করার পায়তারা চলছে: শফিকুর রহমান ওসমানী বিমানবন্দরে বিদেশী সিগারেট ও ৬ আইফোন জব্দ বিয়ানীবাজার উপজেলা ছাত্র জমিয়তের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত দেশনেত্রীর দিকে চেয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন : অ্যাড. এমরান আহমদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার জন্য সারা দেশে বিশেষ দোয়া সিলেটে হাজারও দৌড়বিদের অংশগ্রহণে হাফ ম্যারাথন

মেসিকে নেইমারের অভিনন্দন

মেসিকে নেইমারের অভিনন্দন

ফাইনালের আগে বারবারই নেইমার বলছিলেন, ‘মেসি হচ্ছে আমার গ্রেট ফ্রেন্ড। কিন্তু মাঠে যেহেতু আমরা একে অপরের বিপক্ষে, তখন হয়তো বন্ধুত্ব থাকবে না।’ খেলায় জয়-পরাজয় থাকবেই। একদল জিতবে, একদল হারবে। এটাই নিয়ম, এটাই সত্য। কোপার ফাইনালে মুখোমুখি মেসি এবং নেইমার। স্বাভাবিকভাবেই দু’জনের একজন হাসবেন, একজন কাঁদবেন। দু’জনের একসঙ্গে হাসার কোনো সুযোগই ছিল না।

মারাকানায় ফাইনাল শেষে হাসলেন মেসি, কাঁদলেন নেইমার। শিরোপা জয়ের আনন্দে ভাসলেন বর্তমান সময়ের সেরা ফুটবলারটি। অন্যদিকে নেইমার জিততে না পারার হতাশা নিয়ে কাঁদলেন। জার্সি টেনে এনে হতাশায় মুখ ঢাকলেন, চোখের জল লুকালেন। তাকে এসে জড়িয়ে ধরে স্বান্তনা দিলেন কোচ তিতে।

 

neymar

মেসির জন্য প্রথম হলেও নেইমারের জন্য প্রথম ছিল না। নেইমার এর আগে কনফেডারেশন্স কাপ জিতেছিলেন। তবে, নেইমারের জন্যও প্রথম ছিল। কোপা আমেরিকায় প্রথম শিরোপা জয়ের সুযোগ। ২ বছর আগে যে ব্রাজিল কোপা জিতেছিল, সেবার খেলতে পারেননি নেইমার। এবার তিনি মুখ ফুটেই বলেছিলেন, ‘আমিও প্রথম কোপা আমেরিকা জিততে চাই।’

 

 

neymar

কিন্তু জয়টা এলো মেসির জন্যই। দিনটাই আর্জেন্টিনার। ২২তম মিনিটে এঞ্জেল ডি মারিয়ার চিপ শটে সেই যে একমাত্র গোল হলো, সেটাই হয়ে দাঁড়ালো শিরোপা নির্ধারণী। শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে তাই মেসিরা যখন উল্লাসে ফেটে পড়লেন, নেইমার তখন কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন।

তবে, খেলা শেষ, সুতরাং আবারও বন্ধুত্ব ফিরে এলো মেসি-নেইমারের মধ্যে। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে ওঠার আগে এগিয়ে এসে মেসিকে অভিনন্দন জানালেন নেইমার। শিরোপা জয়ের অভিনন্দন জানাতে গিয়ে জড়িয়ে ধরলেন মেসিকে। মেসিও প্রিয় বন্ধুকে মনে হয় যেন দীর্ঘদিন পর কাছে পেলেন। জড়িয়েই ধরে রাখলেন দীর্ঘক্ষণ। এক আবেগঘণ দৃশ্যের অবতারণা হলো তখন।

messi-neymar

পুরস্কার বিতরণের পর দেখা গেলো আরও একটি মধুর দৃশ্য। মেসি এবং নেইমার দু’জনই মিশে গেলেন একই রঙে। দু’জনের কারো গায়ে ছিল না কোনো জার্সি। জার্সি খুলে পাশাপাশি বসে ছবি তুললেন তারা দু’জন।

neymar

পূর্ববর্তী খবর পড়ুন

কাজী নজরুল ইসলাম (২৪ মে ১৮৯৯ – ২৯ আগস্ট ১৯৭৬)

পরবর্তী খবর পড়ুন

জসীম উদ্‌দীন (১ জানুয়ারি ১৯০৩ - ১৩ মার্চ ১৯৭৬)